অলক্ষ্মী দেবী দুর্ভাগ্যের অধিষ্ঠাত্রী
:
দুর্ভাগ্যের দুষ্ট লক্ষ্মীদেবী। যে দেবী দুর্ভাগ্যের অধিষ্ঠাত্রী বা দুর্ভাগ্যের জন্য দায়ী নারী দেবতা। এ দেবী গৃহকর্মে অনিপুণা ও স্বভাবে অগোছালো স্ত্রীলোক বিশেষ। অলক্ষ্মী একজন হিন্দু বৈদিক দেবী। তিনি লক্ষ্মীর জ্যেষ্ঠা ভগিনী এবং দুর্ভাগ্যের দেবী। অলক্ষ্মী কল্কি পুরাণ ও মহাভারত কথিত দৈত্য কলির দ্বিতীয়া স্ত্রী। অলক্ষ্মীর বর্ণনায় তাঁকে “গোরু-খেদানো, হরিণের মতো পদবিশিষ্ট, বৃষের মতো দন্তযুক্তা” বলা হয়েছে।অপর বর্ণনা অনুযায়ী, “তাঁর দেহ শুষ্ক, গাল কুঞ্চিত, ওষ্ঠাধর স্ফীত, ক্ষুদ্র, গোলাকার ও উজ্জ্বল চক্ষুবিশিষ্টা এবং তিনি গর্দভের পিঠে উপবিষ্টা থাকেন।”
তিনি কখনও কখনও লক্ষ্মীর বাহন পেচকের রূপ ধারণ করেন। মনে করা হয়, পেচক হল সৌভাগ্যের সঙ্গে আসা ঔদ্ধত্য ও মুর্খামির প্রতিনিধি এবং দুর্ভাগ্যের প্রতীক। এই জন্য লক্ষ্মীর ভক্তেরা পেচকের থেকে দূরে থাকেন।অলক্ষ্মীর জন্ম-সংক্রান্ত অনেকগুলি উপাখ্যান রয়েছে। একটি উপাখ্যানের মতে, লক্ষ্মী প্রজাপতির মুখের আভা থেকে জন্ম নেন এবং অলক্ষ্মী জন্ম নেন প্রজাপতির পৃষ্ঠদেশ থেকে। অপর একটি উপাখ্যান অনুযায়ী, লক্ষ্মীর জন্ম সমুদ্র মন্থনের সময়। এইসময় বাসুকি নাগের মুখ নিসৃত কালকূট বিষ থেকে অলক্ষ্মীর জন্ম হয়।
:
এই কাহিনির পাঠান্তর অনুযায়ী, দু’জনেই সমুদ্রমন্থনের সময় জন্ম নেন। অলক্ষ্মী আগে জন্মান।অপর একটি কাহিনি অনুযায়ী, “বলা হয়, যখন অলক্ষ্মী গৃহে প্রবেশ করেন, তখন তিনি সেই গৃহে ঈর্ষা ও অমঙ্গল নিয়ে আসেন। তিনি ভ্রাতৃদ্বন্দ্ব এনে কুলবিনাশ করেন।” অপর একটি উপাখ্যান অনুযায়ী, অলক্ষ্মী তাঁর কনিষ্ঠা ভগিনীকে বিষ্ণুর মতো স্বামীর সঙ্গে বৈকুণ্ঠে বাস করতে দেখে মনঃক্ষুন্ন হয়েছিলেন। কারণ তাঁর স্বামী বা বাসস্থান কিছুই ছিল না। লক্ষ্মী তখন তাকে বর দেন, “মৃত্যু হবে অলক্ষ্মীর স্বামী এবং অপরিচ্ছন্ন, কুৎসিত, আলস্য, অত্যাহার, ঈর্ষা, ক্রোধ, ভণ্ড, লোভ ও কামের মধ্যে তিনি বাস করেন। দেবাসুরের মাঝে কেউ তাকে বিয়ে করতে রাজি না হওয়াতে দু:সহ মুনি তাকে বিয়ে করেন। বিন্তু সে তাকে পরিত্যাগ করলে রক্তনয়না তথা রক্তপিঙ্গলকেশি অলক্ষ্মীকে উদ্দালক মুনি বিয়ে করেন। বিয়ের পরও অলক্ষ্মী পূর্ণ্যকর্মের স্থান বলে মুনির আশ্রমে প্রবেশ থেকে বিরত থাকেন বরঙ পাপানুষ্ঠান হয় এমন স্থানে চলে যান।
:
ওহ ঈশ্বর, ভগবান, খোদা, জিউস, পসাইডন, বুদ্ধ, গড, যিশু, মোজেজ, আল্লাহ, যিহোবা, শিব, ব্রহ্মা, বিষ্ণু, নির্ধামিকের গড(জুকারবার্গ), কনফুসিয়াস, জরথ্রুস্ট, শিন্টো কামি কই যাই ?
:
দুর্ভাগ্যের দুষ্ট লক্ষ্মীদেবী। যে দেবী দুর্ভাগ্যের অধিষ্ঠাত্রী বা দুর্ভাগ্যের জন্য দায়ী নারী দেবতা। এ দেবী গৃহকর্মে অনিপুণা ও স্বভাবে অগোছালো স্ত্রীলোক বিশেষ। অলক্ষ্মী একজন হিন্দু বৈদিক দেবী। তিনি লক্ষ্মীর জ্যেষ্ঠা ভগিনী এবং দুর্ভাগ্যের দেবী। অলক্ষ্মী কল্কি পুরাণ ও মহাভারত কথিত দৈত্য কলির দ্বিতীয়া স্ত্রী। অলক্ষ্মীর বর্ণনায় তাঁকে “গোরু-খেদানো, হরিণের মতো পদবিশিষ্ট, বৃষের মতো দন্তযুক্তা” বলা হয়েছে।অপর বর্ণনা অনুযায়ী, “তাঁর দেহ শুষ্ক, গাল কুঞ্চিত, ওষ্ঠাধর স্ফীত, ক্ষুদ্র, গোলাকার ও উজ্জ্বল চক্ষুবিশিষ্টা এবং তিনি গর্দভের পিঠে উপবিষ্টা থাকেন।”
তিনি কখনও কখনও লক্ষ্মীর বাহন পেচকের রূপ ধারণ করেন। মনে করা হয়, পেচক হল সৌভাগ্যের সঙ্গে আসা ঔদ্ধত্য ও মুর্খামির প্রতিনিধি এবং দুর্ভাগ্যের প্রতীক। এই জন্য লক্ষ্মীর ভক্তেরা পেচকের থেকে দূরে থাকেন।অলক্ষ্মীর জন্ম-সংক্রান্ত অনেকগুলি উপাখ্যান রয়েছে। একটি উপাখ্যানের মতে, লক্ষ্মী প্রজাপতির মুখের আভা থেকে জন্ম নেন এবং অলক্ষ্মী জন্ম নেন প্রজাপতির পৃষ্ঠদেশ থেকে। অপর একটি উপাখ্যান অনুযায়ী, লক্ষ্মীর জন্ম সমুদ্র মন্থনের সময়। এইসময় বাসুকি নাগের মুখ নিসৃত কালকূট বিষ থেকে অলক্ষ্মীর জন্ম হয়।
:
এই কাহিনির পাঠান্তর অনুযায়ী, দু’জনেই সমুদ্রমন্থনের সময় জন্ম নেন। অলক্ষ্মী আগে জন্মান।অপর একটি কাহিনি অনুযায়ী, “বলা হয়, যখন অলক্ষ্মী গৃহে প্রবেশ করেন, তখন তিনি সেই গৃহে ঈর্ষা ও অমঙ্গল নিয়ে আসেন। তিনি ভ্রাতৃদ্বন্দ্ব এনে কুলবিনাশ করেন।” অপর একটি উপাখ্যান অনুযায়ী, অলক্ষ্মী তাঁর কনিষ্ঠা ভগিনীকে বিষ্ণুর মতো স্বামীর সঙ্গে বৈকুণ্ঠে বাস করতে দেখে মনঃক্ষুন্ন হয়েছিলেন। কারণ তাঁর স্বামী বা বাসস্থান কিছুই ছিল না। লক্ষ্মী তখন তাকে বর দেন, “মৃত্যু হবে অলক্ষ্মীর স্বামী এবং অপরিচ্ছন্ন, কুৎসিত, আলস্য, অত্যাহার, ঈর্ষা, ক্রোধ, ভণ্ড, লোভ ও কামের মধ্যে তিনি বাস করেন। দেবাসুরের মাঝে কেউ তাকে বিয়ে করতে রাজি না হওয়াতে দু:সহ মুনি তাকে বিয়ে করেন। বিন্তু সে তাকে পরিত্যাগ করলে রক্তনয়না তথা রক্তপিঙ্গলকেশি অলক্ষ্মীকে উদ্দালক মুনি বিয়ে করেন। বিয়ের পরও অলক্ষ্মী পূর্ণ্যকর্মের স্থান বলে মুনির আশ্রমে প্রবেশ থেকে বিরত থাকেন বরঙ পাপানুষ্ঠান হয় এমন স্থানে চলে যান।
:
ওহ ঈশ্বর, ভগবান, খোদা, জিউস, পসাইডন, বুদ্ধ, গড, যিশু, মোজেজ, আল্লাহ, যিহোবা, শিব, ব্রহ্মা, বিষ্ণু, নির্ধামিকের গড(জুকারবার্গ), কনফুসিয়াস, জরথ্রুস্ট, শিন্টো কামি কই যাই ?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন